blogger widgets
শুভ্র ভাই এর লেখালেখির জগতে স্বাগতম! Welcome!

তোমার পালা

রাত এগারোটা বাজে আকশে পূর্ণিমার আলোর ছড়াছড়ি চারপাশে শুনশান নিরবতা দূরের ঝোপ থেকে ঝিঁঝি পোকাদের একটানা আওয়াজ ভেসে আসছে শুভ’ আজ মন ভাল একটু বেশী ভাল অনুপম শুভ্র ব্যাংকে চাকরী করে ভালই বেতন পায় সে আর তার বউ পাঁপড়ি রাজার হালে আছে বলতে গেলে বাড়তি কোন ঝামেলা নেই বাচ্চা কাচ্চা নেই বছর তিনেকের মধ্যে নেওয়ার তেমন কোন ইচ্ছেও নেই আজ শুভ্র’র প্রোমোশন হয়েছে জুনিয়র অফিসর থেকে তার র‍্যাঙ্ক এখন অফিসার মনের ভিতর বসন্ত বাতাস আজ আকুপাকু করছে পাঁপড়ির জন্য দামী ঢাকাইয়া জামদানী শাড়ি কিনে এনেছে পাশের ঘরে পাঁপড়ি সেই শাড়ীটা পড়ছে

বাতাসে দরজার পর্দা ঊড়ছে পর্দা সরিয়ে পাঁপড়ি সামনে এসে দাঁড়াল বিয়ের দেড় বছরের মাথায় পাঁপড়িকে তার কাছে এখনো চির নতুন বলে লাগে তার কাছে বুকের বামপাশে হালকা একটা শীতল স্রোত অনুভব করল সে খাট থেকে উঠে পাঁপড়িকে বুকে টেনে নিল তার পৌরুষদিপ্ত ঠোঁটের অত্যাচারে পাঁপড়ি বেসামাল হয়ে গেল জগতের সব কিছু ভূলে গেল তারা প্রেম সাগরের ঢেউয়ে ভাসছে তারা শুধু তারা দুজন শুভ্র’ কেনা সাধের শাড়ীটা ধুলোয় লুটোতে লাগ্ল সেদিকে ভ্রুক্ষেপ করার সময় নেই খাটের উপর তাদের বিবস্ত্র দেহজোড়া পৃথিবীর মহানতম আদিম খেলায় মেতে উঠেছে

হঠাৎ পাঁপড়ি’ মনে হল, ঘরের ভিতর কিছু একটা হাটছে শুভ্রকে সে থামানোর চেষ্টা করল কিন্তু শুভ্র এখন সুন্দরবন এক্সপ্রেসের গতিতে চলছে থামে কিভাবে পাঁপড়ি কোন মতে হাত বাড়িয়ে টেবিল লাইটের সুইচটা জ্বালাল যা দেখল তাতে তারা দুজন চিৎকার দিতে গিয়েও থেমে গেল গলা দিয়ে স্বর নামছে না মনে হচ্ছে তারা বোবা হয়ে গেছে ঘরের ভিতর একজন অচেনা পুরুষ দাঁড়িয়ে আছে মুখে রুমাল বাঁধা লাদেনের চেলাদের মত তাদের দিকে পিস্তল বাগিয়ে আছে ধমক দিয়ে বলল, কোন শব্দ নয়!

পাঁপড়ি-শুভ্র বুঝতে পারল তারা ডাকাতের কবলে পড়েছে পাঁপড়ি মনে মনে ভাবার চেষ্টা করল, নাহ দরজা-জানালা তো সে ঠিকই লাগিয়েছে তাহলে লোকটা ফ্লাটের ভিতর ঢুকল কিভাবে ডাকাতটা পাঁপড়ি আর শুভ্রকে সোফার চেয়ারে বেঁধে রাখল একজন পরপুরুষের সামনে বিবস্ত্র পাঁপড়ি বসে আছে তার লজ্জা করছিল সে কাপতে লাগল শুভ্র শরীরও সুগঠিত দুইহাত শক্ত করে চেয়ারে বাঁধা তার ইচ্ছে করছিল ডাকাতটার দুইপায়ের মাঝে কষে একটা লাথি মারতে পুরুষ হয়ে কেউ পুরুষ মানুষকে অপমান করে ডাকাতটা তার বাসায় আলমারীর চাবি ছিনিয়ে নিল তন্ন তন্ন করে খুঁজেও খুব বেশী টাকা পেল না শুভ্রর মুখে পিস্তলের বাট দিয়ে বাড়ি মেরে বলল,
-      শালা, হারামজাদা ব্যাঙ্কে চাকরি করিস আর বাড়িতে টাকা থাকে না কেমন কথা?

শুভ্রর হাসি পেল, বলল, ব্যাংকার যদি টাকা ব্যাঙ্কে না রাখে তাহলে অন্য লোক ভরসা পাবে কিভাবে
ডাকাত টা মুচকি হাসল, বাড়িতে টাকা না থাক, তোর সুন্দরী বউ তো আছে তাকে দিয়েই না হয় আজকের খ্যাপ উশুল হবে বলেই সে তার নিজের পোষাক খুলতে শুরু করল পাঁপড়ির মুখ বাঁধা সে ফোঁপাতে লাগল শুভ্রও অক্ষম আক্রোশে হাতের বাঁধন ছোটানোর চেষ্ট করল বিবস্ত্র লোকটা পাঁপড়িকে চেয়ারে বসা অবস্থায় তার দুই পা কাঁধে তুলে নিল পাঁপড়ির হাত বাঁধা আছে মুখের বাঁধন খুলে ডাকাত টা চুমু দিতে লাগল এসব লোকের সেক্স মুলত লজ্জাস্থান কেন্দ্রিক শৃংগার মৈথুনে তারা বেশী সময় ব্যয় করে না ডাকাত টাও তাই করল মিনিট দুয়েকের ভিতর কনডম বের করে ফেলল শুভ্র অবাক হয়ে খেয়াল করল ডাকাতটার গোপন জিনিসের সাইজ ছেলে তুমি অবাক হয়ে যাবে, বলবে ওয়াও পাঁপড়ির সামনে শুভ্রর কিছুটা লজ্জা করতে লাগল

থ্রি এক্স সিনেমায় শুভ্র এরকম চেয়ারে বসা সেক্স দৃশ্য অনেক দেখেছে, কিন্তু বাস্তব জীবনে সে নিজেও উপভোগ করে নাই না চাইলেও সে লোকটার প্রতিটার স্ট্রোক খেয়াল করে দেখছে বোঝা যাচ্ছে এই কাজে লোকটা বেশ অভিজ্ঞ মাসলমানের মত ফিগার তার আধাঘন্টা পর সে থামল পাঁপড়ির কানে কানে কিছু যেন বলল তারপর কাঁধ থেকে পাঁপড়ির পা নামিয়ে বাথরুমে গেল ক্লান্ত বিব্ধস্ত পাঁপড়ি হাত বাঁধা অবস্থায় চেয়ারে মাথা এলিয়ে দিল শুভ্র ভাঙা গলায় জানতে চাইল, ডাকাতটা তোমার কানে কানে কি বলল


পাঁপড়ি ক্লান্ত গলায় উত্তর দিল, “লোকটা বলল তোমার স্বামী দেখতে অনেক কিউট তাকে আমার পছন্দ হয়েছে এবার তোমার পালা শুভ্র

তোমার পালা

রাত এগারোটা বাজে আকশে পূর্ণিমার আলোর ছড়াছড়ি চারপাশে শুনশান নিরবতা দূরের ঝোপ থেকে ঝিঁঝি পোকাদের একটানা আওয়াজ ভেসে আসছে শুভ’ আজ মন ভাল একটু বেশী ভাল অনুপম শুভ্র ব্যাংকে চাকরী করে ভালই বেতন পায় সে আর তার বউ পাঁপড়ি রাজার হালে আছে বলতে গেলে বাড়তি কোন ঝামেলা নেই বাচ্চা কাচ্চা নেই বছর তিনেকের মধ্যে নেওয়ার তেমন কোন ইচ্ছেও নেই আজ শুভ্র’র প্রোমোশন হয়েছে জুনিয়র অফিসর থেকে তার র‍্যাঙ্ক এখন অফিসার মনের ভিতর বসন্ত বাতাস আজ আকুপাকু করছে পাঁপড়ির জন্য দামী ঢাকাইয়া জামদানী শাড়ি কিনে এনেছে পাশের ঘরে পাঁপড়ি সেই শাড়ীটা পড়ছে

বাতাসে দরজার পর্দা ঊড়ছে পর্দা সরিয়ে পাঁপড়ি সামনে এসে দাঁড়াল বিয়ের দেড় বছরের মাথায় পাঁপড়িকে তার কাছে এখনো চির নতুন বলে লাগে তার কাছে বুকের বামপাশে হালকা একটা শীতল স্রোত অনুভব করল সে খাট থেকে উঠে পাঁপড়িকে বুকে টেনে নিল তার পৌরুষদিপ্ত ঠোঁটের অত্যাচারে পাঁপড়ি বেসামাল হয়ে গেল জগতের সব কিছু ভূলে গেল তারা প্রেম সাগরের ঢেউয়ে ভাসছে তারা শুধু তারা দুজন শুভ্র’ কেনা সাধের শাড়ীটা ধুলোয় লুটোতে লাগ্ল সেদিকে ভ্রুক্ষেপ করার সময় নেই খাটের উপর তাদের বিবস্ত্র দেহজোড়া পৃথিবীর মহানতম আদিম খেলায় মেতে উঠেছে

হঠাৎ পাঁপড়ি’ মনে হল, ঘরের ভিতর কিছু একটা হাটছে শুভ্রকে সে থামানোর চেষ্টা করল কিন্তু শুভ্র এখন সুন্দরবন এক্সপ্রেসের গতিতে চলছে থামে কিভাবে পাঁপড়ি কোন মতে হাত বাড়িয়ে টেবিল লাইটের সুইচটা জ্বালাল যা দেখল তাতে তারা দুজন চিৎকার দিতে গিয়েও থেমে গেল গলা দিয়ে স্বর নামছে না মনে হচ্ছে তারা বোবা হয়ে গেছে ঘরের ভিতর একজন অচেনা পুরুষ দাঁড়িয়ে আছে মুখে রুমাল বাঁধা লাদেনের চেলাদের মত তাদের দিকে পিস্তল বাগিয়ে আছে ধমক দিয়ে বলল, কোন শব্দ নয়!

পাঁপড়ি-শুভ্র বুঝতে পারল তারা ডাকাতের কবলে পড়েছে পাঁপড়ি মনে মনে ভাবার চেষ্টা করল, নাহ দরজা-জানালা তো সে ঠিকই লাগিয়েছে তাহলে লোকটা ফ্লাটের ভিতর ঢুকল কিভাবে ডাকাতটা পাঁপড়ি আর শুভ্রকে সোফার চেয়ারে বেঁধে রাখল একজন পরপুরুষের সামনে বিবস্ত্র পাঁপড়ি বসে আছে তার লজ্জা করছিল সে কাপতে লাগল শুভ্র শরীরও সুগঠিত দুইহাত শক্ত করে চেয়ারে বাঁধা তার ইচ্ছে করছিল ডাকাতটার দুইপায়ের মাঝে কষে একটা লাথি মারতে পুরুষ হয়ে কেউ পুরুষ মানুষকে অপমান করে ডাকাতটা তার বাসায় আলমারীর চাবি ছিনিয়ে নিল তন্ন তন্ন করে খুঁজেও খুব বেশী টাকা পেল না শুভ্রর মুখে পিস্তলের বাট দিয়ে বাড়ি মেরে বলল,
-      শালা, হারামজাদা ব্যাঙ্কে চাকরি করিস আর বাড়িতে টাকা থাকে না কেমন কথা?

শুভ্রর হাসি পেল, বলল, ব্যাংকার যদি টাকা ব্যাঙ্কে না রাখে তাহলে অন্য লোক ভরসা পাবে কিভাবে
ডাকাত টা মুচকি হাসল, বাড়িতে টাকা না থাক, তোর সুন্দরী বউ তো আছে তাকে দিয়েই না হয় আজকের খ্যাপ উশুল হবে বলেই সে তার নিজের পোষাক খুলতে শুরু করল পাঁপড়ির মুখ বাঁধা সে ফোঁপাতে লাগল শুভ্রও অক্ষম আক্রোশে হাতের বাঁধন ছোটানোর চেষ্ট করল বিবস্ত্র লোকটা পাঁপড়িকে চেয়ারে বসা অবস্থায় তার দুই পা কাঁধে তুলে নিল পাঁপড়ির হাত বাঁধা আছে মুখের বাঁধন খুলে ডাকাত টা চুমু দিতে লাগল এসব লোকের সেক্স মুলত লজ্জাস্থান কেন্দ্রিক শৃংগার মৈথুনে তারা বেশী সময় ব্যয় করে না ডাকাত টাও তাই করল মিনিট দুয়েকের ভিতর কনডম বের করে ফেলল শুভ্র অবাক হয়ে খেয়াল করল ডাকাতটার গোপন জিনিসের সাইজ ছেলে তুমি অবাক হয়ে যাবে, বলবে ওয়াও পাঁপড়ির সামনে শুভ্রর কিছুটা লজ্জা করতে লাগল

থ্রি এক্স সিনেমায় শুভ্র এরকম চেয়ারে বসা সেক্স দৃশ্য অনেক দেখেছে, কিন্তু বাস্তব জীবনে সে নিজেও উপভোগ করে নাই না চাইলেও সে লোকটার প্রতিটার স্ট্রোক খেয়াল করে দেখছে বোঝা যাচ্ছে এই কাজে লোকটা বেশ অভিজ্ঞ মাসলমানের মত ফিগার তার আধাঘন্টা পর সে থামল পাঁপড়ির কানে কানে কিছু যেন বলল তারপর কাঁধ থেকে পাঁপড়ির পা নামিয়ে বাথরুমে গেল ক্লান্ত বিব্ধস্ত পাঁপড়ি হাত বাঁধা অবস্থায় চেয়ারে মাথা এলিয়ে দিল শুভ্র ভাঙা গলায় জানতে চাইল, ডাকাতটা তোমার কানে কানে কি বলল


পাঁপড়ি ক্লান্ত গলায় উত্তর দিল, “লোকটা বলল তোমার স্বামী দেখতে অনেক কিউট তাকে আমার পছন্দ হয়েছে এবার তোমার পালা শুভ্র