শুভ্র মোটামুটি মোটা বুদ্ধির একটা ছেলে।
ঢাকায় চাকরী করে। এসেছে খুলনা থেকে। ঢাকায় তার খুব চেনা কেউ নেই। বন্ধের দিনগুলোতে
সে তাই একা একা ঢাকা শহরে ঘুরে বেড়ায়। আজ সে রমনা পার্কে ঘুরতে এসেছে। সে জানে এই
পার্কে অনেক খারাপ ধরনের মানুষের যাতায়াত। তাই পকেটে শুধু গাড়ীভাড়ার টাকা নিয়ে
মানিব্যাগ বাসায় রেখে এসেছে। চারপাশে প্রেমিক জুটিরা গায়ে গায়ে বসে গল্প করছে।
একেক জনের হাত বিলীন হয়ে গেছে কোন অজানা দেশে। শুভ’র মনটা কেমন যেন করছে। খুব একা
একা লাগছে। বুকটা ফাঁকা ফাঁকা লাগে। সে বেঞ্চ ছেড়ে উঠে পায়চারী করতে লাগলো।
পার্কের উত্তর কর্নার অতিক্রম করার সময় দেখল এক ফকির টাইপের ড্রেস পরা একজন
প্রস্রাব করছে। সে তাকাতে চায়নি। অন্যের পুরুষাঙ্গের দিকে তাকানো কবিরা গুনাহ।
কিন্তু অজানা এক আকর্ষন তাকে আবার তাকাতে বাধ্য করল। সে অবাক হয়ে দেখল, ফকির
বাবাজীর ডিক অনেক বড়। যাকে বলা যায় এক্সট্রা লার্জ। ফকির বাবা তার দিকে তাকিয়ে
মিটমিট করে হাসছেন।
শুভ্র মোটামুটি স্মার্ট ছেলে। সে লজ্জা ঝেড়ে ফেলে জিজ্ঞেস
করলো, “ইয়াল্লা! তোমার নুনু এত বড় হল কিভাবে?”
ফকির উত্তর দিলো, “এটা খুবই সহজ একটা কাজ।
আমি একজন ফকির মানুষ। আমাদের বাতেনি শক্তি থাকে। আমরা ইচ্ছা পুরন করতে পারি।”
শুভ্র, “ফকির বাবা, আমি তোমার দেখা
পেয়েছি, তুমি কি আমার একটা ইচ্ছে পুরণ করবে।”
ফকির, “করব। কি তোমার ইচ্ছা বৎস?”
শুভ্র, “আমি চাই আমার পুরুষাঙ্গ তোমার মত
এক্সট্রা লার্জ হোক।”
ফকির, “ব্যাপার না। খুবই সহজ কাজ। কিন্তু
তোমাকে আমার সাথে সেক্স করতে হবে। আমি যখন তোমার সাথে সহবাস করব তখন তোমার মেশিন
একটু একটু করে বাড়তে থাকবে। এটা দুই ফুট বড় হবে।”
শুভ্র ভয়ে চিৎকার করে উঠলো, “কখনো না। আমি
ওই জিনিসের গুতো খেতে পারবো না। তুমি কখনোই এরকম আবদার করতে পারো না।”
ফকির, “আমি তো আর তোমাকে জোর করছি না।
তোমার ইচ্ছে, তুমি চাইলে পুরন করতে পারো না চাইলে ত্যাগ করতে পারো। আমার তো তাতে
লাভ ক্ষতি নেই।”
শুভ্র ভেবে দেখল, এতে সে অনেক ব্যাথা পাবে
নিশ্চিত কিন্তু এটা তো সারা জীবনের সঞ্চয়। বউয়ের কাছে এই সাইজের অস্ত্র নিয়ে গর্ব
করতে পারবে সারা জীবন। তাই সে একটু ঘাই ঘুই করার পর রাজী হয়ে গেলো।
ফকির বাবা শুভ্র কে ভাঁজ করে ফেলল। শুভ
নিতে পারছিলো না। সে দাঁতে দাঁত চেপে প্রথম ধাক্কা সহ্য করলো। পাঁচ মিনিট কেটে
গেলো। তারপর দশ মিনিট। বিশ মিনিট। এক পর্যায়ে শুভ্র আর নিতে পারছে না। সে ফকিরকে
জিজ্ঞেস করলো, “খালাস হতে আর কতক্ষন লাগবে বাবা?”
ফকির উত্তর দিলো, “আমি ঠিক জানি না তুমি
কতক্ষণ ফকির বাবার উপর বিশ্বাস রেখে এটা নিতে পারবে বাবা। জাস্ট চুপ করে থাকো।
বিশ্বাসে মিলায় বস্ত।”
তোমরা ভাবছ শুভ্র বুঝি কোন ভন্ড প্রতারকের
পাল্লায় পড়েছিলো? তাহলে কেন সে তার প্রোফাইলে লিখে রেখেছে, এক্সট্রা লার্জ, ছেলে
তুমিও বলবে ওয়াও।
0 টি মন্তব্য:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন